Friday, 28 February 2014

ক্লোজ আপ  এর ছোট গল্প নিয়ে নাটক কথা বন্ধু মিথিলা, ভালোবাসা নিয়ে নাটক গুলা মনটাকে ভালো করে দেয়।  ভালোবাসা কি এমন। নীল আকাশের রং যেমন কিছু সমায় পর পর বদলাই ভালোবাসা তেমন হাসি কান্না সব নিয়ে আকাশের বুকে জমা হয়ে থাকে ধীরে ধীরে ভালোবাসার ও রং বদলাই। না ভালোবাসা এমন না, সত্যিকার ভালোবাসা এমন না। এ ভালোবাসা তে শুধু দুই জন দুই কে পাবার আসা থাকে। এমন ভালোবাসা আবার সবার কপালে থাকে না, ছোট ছোট গল্প ছোট ছোট ভালোবাসা।

এমন এক ভালোবাসা সব ছেলে আর মেয়ে আশা করে কিন্তু সবাই সফল হয় না। আসো আমরা যারা সফল হয়েছি তাদের গল্প শুনি..................

Thursday, 27 February 2014

ভালোবাসা ...
                 এটা এমন একটা অনুভুতী যে হয়তো কাওকে ভালো না বাসলে, কাওকে এতটা কাছে থেকে না জানলে হয়তো অনুভব করতে পারতাম না কখনো। তবে আমার জীবনে ভালোবাসা কষ্ট যে দেয়নি তা না। দিয়েছে......আনেক কষ্ট দিয়েছে। কিন্তএই ভালোবাসাই আমাকে আবার এই কষ্ট থেকে  বের হওয়ার পথ ও দেখিয়ে দিয়েছ আমার সম্পূন জীবনটাকে এলোমেলো করে দিয়ে আবার নতুন করে সাজানোর শক্তি দিয়েছে। আমাকে শিখিয়েছে, না বলতে গেলে বাধ্য করেছে নিজের কথা ছাড়া। ও একজন সম্পূন অপরিচিত একজন মানুষ এর চোখের দিকে তাকিয়ে তাকে নিয়ে সারাটা জীবন পারি দিতে , তার কথা ভাবতে। তার হাসি কান্না সব কিছুকে আপন করে নিতে। আর তাই তো বলি-
                                 
                                                            ভালোবাসা তোমায় ভেবে, লিখি কবিতা...
                                             

                                                                                                              

Wednesday, 26 February 2014




ভালবাসার মানুষ যতই কষ্ট দিক না কেন ,
তার কথা দিনে একবার হলেও আপনার মনে পড়বেই ।
এর ফলেই বুঝা যায় আপনি তাকে আজও ভুলতে পারেননি ।

Tuesday, 25 February 2014

1. ভালবাসা একটি সাময়িক সমাধি #প্লেটো

2. প্রেমের আনন্দ থাকে শুধু সল্পক্ষন 
প্রমের ব্যাদনা থাকে সমস্ত জীবন #রবিন্দ্রনাথ

3. হে বর্ষা, এত বেশী ঝরোনা যে আমার প্রেয়সী আমার কাছে আসতে না পারে । ও এসে যাওয়ার পর এত মুষলধারায় ঝরো যেন ও যেতেই না পারে ।

4. ভালবাসার জন্য যার পতন হয়, বিধাতার কাছে সে আকাশের উজ্জল তারার মত উজ্জল ।#বেন জনসন

5. ভালবাসার অর্থ হলো যাকে তুমি ভালবাসো তার মত জীবন যাপন করা ।#টলস্টয়

6. নারীর প্রেমে মিলনের সুর বাজে , আর পুরুষের প্রেমে বিচ্ছেদের বেদনা ।#রবিন্দ্রনাথ

7 . যৌবনে যার জীবনে প্রেম এলোনা তার জীবন বৃথা । #শংকর

8 . প্রেম হল সিগারেটের মতো , যার আরাম্ভ হল অগ্নি দিয়ে আর শেষ পরিনতি ছাইয়েতে । #বার্নার্ডশ

9 . প্রেম ও হাসি ছাড়া আমাদের জীবনে প্রকৃত কোন আনন্দ নাই । তাই যদি বাচার আনন্দ নিয়ে বাচতে হয় তবে প্রেম ও হাসির মধ্য দিয়ে বাচতে হবে । #হোরেস

10. ভালবাসা আচ্ছাদন নয় বরং চোখের জল । #ইমারসন

11. ভালবাসা কৈশরের বিস্ময় যৌবনের নেশা এবং বার্ধক্যের সুখ স্মৃতি ।

12. ভালবাসা যা দেয় তার চেয়ে বেশী কেড়ে নেয় । #টেনিসন

13. ভালবাসা তালাবদ্ধ হ্রদয়ের দরজা মুহূর্তে খুলে দেয় ।#টমাস

14. পুরুষ অনে ঠেকে , অনেক ঘা খেয়ে ভালবাসতে শেখে ।#রবীন্দ্রনাথ

15. সত্যিকারের ভালবাসার তার পাত্র বা পাত্রীকে সুস্থ ও সুখী দেখতে চায় ।#শরত্‍চন্দ্র

16. প্রেম মানুষকে সংযমী , চরিত্রবান , বলবান , সাধনার দৃঢ়বান করে , যুবককে সংগ্রামশীল , মসত্‍ ও গৌরবশীল করে ।#লুত্‍ফর রসমান

17 প্রেম মানুষকে সকল প্রকার হতাশা থেকে রক্ষা করে ।#

18. তুমি না এলে একশ ভাবে মরন কে ডাকতে পারি । মৃত্যু তো তোমার মত কঠিন হৃদয় নয় যে ডাকলেও সে আসবে না ।

19 মেয়ে মানুষের ভালবাসা সবুর করতে পারেনা , বিধাতা তার হাতে সে অবসর দেননি ।#রবীন্দ্রনাথ

20. কামনা একটা প্রবল সাময়িক উত্তেজনা আর প্রেম হচ্ছে ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন ।#কাজী নজরুল

21. তুমি আমায় ভালবাস তাই তো আমি কবি 

আমার এ রূপ সে যে তোমার ভালবাসার ছবি । #কাজী নজরুল

22. রঙিন ঠোটের সরুলতা হতে একটি চুমুরে ছিড়ে 
বেধে রাখা যায় রূপহীন সেই ভালবাসার কথাটিরে ।#জসীমউদ্দিন 

23. চলো যাই প্রেম আর বিশ্বাসের আলো হাতে 
নিয়ে এগিয়ে পেরিয়ে যাই ঘৃনার নদীর সাঁকো ।#আহসান হাবিব

Saturday, 22 February 2014



যে সত্যিকারের ভালবাসতে জানে,
সে তার প্রিয় মানুষটির
কান্নাকে আপন করে নিতে পারে।
যে সত্যিকারের ভালবাসতে জানে,
সে হাজারও কষ্টের মাঝে সেই
মানুষটিকে সুখী রাখতে পারে।
যে সত্যিকারের ভালবাসতে জানে,
সে কখনো তার ভালবাসার
মানুষটিকে ছেড়ে যেতে পারেনা!
আর যে মানুষটি ছেড়ে চলে যায়,
সে কখনো ভালবাসার যোগ্য মানুষ ছিলো না।


ভালোবাসা কখনও শেষ হয়না।



ভালোবাসা কখনও শেষ হয়না। এটা কেবল একরূপ থেকে অন্য রূপে বদলায়। আমি জানিনা আমার ভালোবাসা কতটা সার্থক ছিল তোমার কাছে , তবে এটুকু বলতে পারি এতে নেই কোন মিথ্যা, নেই কোন ছলনা। ভালোবাসা ছাড়া এই পৃথিবীতে সব কিছুই পরিবর্তনশীল। এই বদলে যাওয়ার পিছনেওভালোবাসাই কাজ করে , তাইতো আজ তুমি বদলে গেছো। সব কিছুর সাথে সাথে তোমার ভালোবাসার মানুষকেও পরিবর্তন করেছো। এক বারও ভাবোনি তোমার এই পরিবর্তন আর অবেহেলিত ভালোবাসা আমার জীবনকেও কতটাপরিবর্তন করবে ? তবুও বলবো তোমাকে আজওভালোবাসি , ভালবাসতাম , ভালবাসবো....

বিজ্ঞানের ভাষায়, ভালোবাসা কি?



বিজ্ঞানের ভাষায়, প্রেম বা ভালবাসা হলো আমাদের মস্তিষ্কের থ্যালামাসের একধরনের রাসায়নিক অবস্থা | যার জন্য একাধারে দায়ী আমাদের জিন। প্রেমের প্রথমদিকে হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, গাল – কান লাল হয়ে যাওয়া, হাতের তালু ঘেমে যাওয়ার উপসর্গ গুলো দেখা যায়; বিজ্ঞানীদের মতে সেসবের পেছনে দায়ী হলো ডোপামিন, নরেপিনেফ্রিন হরমোন।
মাঝে মাঝে দেখা যায় কারো কারো প্রেমের আবেগ কমে যায়। তার কারণ মস্তিষ্ক থেকে ওই হরমোনগুলো নিঃসৃত হয় না। আবার এও দেখা গেছে যে কোনো মানুষের শরীরে কৃত্রিমভাবে এই হরমোন রসায়ন প্রয়োগ করা হলে তাদের মাঝে সেই প্রেমের অনুভূতি হয়। প্রেম ভালবাসা যাই বলি না কেন স্বর্গীয় ফরগীয় যাই বলি না কেন রে ভাই সবই রসায়নের রসের খেলা!
ডাঃ. মোহিত কামালের দারুণ একটা বই আছে “মানব মনের গতি প্রকৃতি”। ওখানে দারুণ করে ভালবাসা সহ মনের অন্যান্য রাসায়নিক ব্যাবচ্ছেদ করা হয়েছে’।
তো শ্রাবণের রসায়ন থেকে ঘুরে আসা যাক আরো গভীরে। দেখা যাক প্রেম ভালোবাসা নিয়ে শ্রদ্দেয় অভিজিৎ রায় তাঁর ‘ভালোবাসা কারে কয়’ বইতে কী বলেছেন।
দুই প্রেমিক প্রেমিকার সদা ঘোর লাগা অবস্থার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কি? এ নিয়ে রাটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃতত্ত্ববিদ হেলেন ফিশার এবং স্নায়ুচিকিৎসক লুসি ব্রাউন, আর্থার অ্যারোন প্রমুখ বিজ্ঞানীরা প্রায় ৪০ জন প্রেমে পড়া ছাত্রছাত্রীদের উপর এক গবেষণা চালান। তাদের গবেষণার ধরনটি ছিলো এরকমের। প্রেমিক-প্রেমিকাদের সামনে তাদের ভালবাসার মানুষটির ছবি রাখা হল, এবং তাদের মস্তিষ্কের ফাংশনাল এমআরআই (fMRI) করা হলো।  দেখা গেলো, এ সময় তাদের মস্তিষ্কের ভেন্ট্রাল এবং কডেট অংশ উদ্দিপ্ত হচ্ছে, আর সেখান থেকে প্রচুর পরিমাণে ডোপামিন নামক এক রাসয়ায়নিক পদার্থের নিঃসরণ ঘটছে। অবশ্য কারো দেহে ডোপামিন বেশি পাওয়া গেলেই যে সে প্রেমে পড়েছে তা নাও হতে পারে। আসলে নন-রোমান্টিক অন্যান্য কারণেও কিন্তু ডোপামিনের নিঃসরণ বাড়তে পারে।  যেমন, গাঁজা কিংবা কোকেইন সেবন করলে। সেজন্যই আমরা অনেক সময়ই দেখি ভালবাসায় আক্রান্ত মানুষদের আচরণও অনেকটা কোকেইনসেবী ঘোরলাগা অবস্থার মতোই টালমাটাল হয় অনেক সময়ই।
তবে ভালবাসার এই রসায়নে কেবল ডোপামিনই নয় সেই সাথে জড়িত থাকে অক্সিটাইসিন, ভেসোপ্রেসিনসহ নানা ধরনের বিতিকিচ্ছিরি নামের কিছু হরমোন। বিজ্ঞানীরা বলেন, এই হরমোনগুলো নাকি ‘ভালবাসা টিকিয়ে রাখতে’ মানে প্রেমিক প্রেমিকার বন্ধন দীর্ঘদিন টিকিয়ে রাখতে সহায়তা করে। এমনকি বিজ্ঞানীরা এও বলেন কেউ মনোগামী হবে না বহুগামী হবে – তা অনেকটাই কিন্তু নির্ভর করছে এই হরমোনগুলোর তারতম্যের উপর। দেখা গেছে রিসেপটর বা গ্রাহক জিনে ভেসোপ্রেসিন হরমোনের আধিক্য থাকলে তা পুরুষের একগামী মনোবৃত্তিকে ত্বরান্বিত করে। বিজ্ঞানীরা প্রেইরি ভোলস আর মোন্টেইন ভোলস নামক দুই ধরনের ইঁদুরের উপর গবেষণা চালিয়ে তারা দেখেছেন, একগামিতা এবং বহুগামিতার মত ব্যাপারগুলো অনেকাংশেই হরমোনের ক্রিয়াশীলতার উপর নির্ভরশীল। এমনকি বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম উপায়ে ভেসোপ্রেসিনের প্রবাহকে আটকে দিয়ে একগামী ইদুঁরকে বহুগামী, কিংবা অতিরিক্ত ভেসোপ্রেসিন প্রবেশ করিয়ে বহুগামী ইঁদুরকে একগামী করে ফেলতে সমর্থ হয়েছেন।
কিন্তু কথা হচ্ছে তীব্র প্রেমের সময়গুলোতে কেন দ্বিগবিদ্বিগশুন্য নেশার ঘোর লাগা ভাবের উদয় হয়, কেন বুদ্ধিশুদ্ধি একেবারেই লোপ পায়? কেনই বা ভয়ভীতি উবে যায় রাতারাতি? এ সময় বন্ধুদের পরামর্শও মাথায় ঢোকে না। যদি কেউ কুদ্দুসকে বলতো ‘ঐ ব্যাটা কুদ্দুস – সিমির পিছে অযথা ঘুইরা লাভ নাই, ওর জগৎ আর তোর জগৎ আলাদা…’ কুদ্দুসের মাথার দেওয়াল সেই তথ্য পৌঁছুবেই না। কিন্তু কেউ যদি আবার উলটো বলে যে,‘সিমি আজকে তোর সম্বন্ধে জানতে চেয়েছিলো …’ সাথে সাথেই কুদ্দুসের মনে হবে এ যেন ‘মক্কা বিজয়’! আসলে তীব্রপ্রেমের সময়গুলোতে কেন মানুষজনের বুদ্ধিসুদ্ধি লোপ পায় তার একটা ভালো ব্যাখ্যা আছে বিজ্ঞানীদের কাছে। আমাদের মস্তিস্কে অ্যামাগডালা বলে একটি বাদাম আকৃতির প্রত্যঙ্গ আছে। সেটা এবং মস্তিস্কের কর্টেক্সের কিছু এলাকা আমাদের ভয়-ভীতি নিয়ন্ত্রণ করে, অকস্ম্যাৎ বিপজ্জনক পরিস্থিতি আসলে আমাদের আগাম সতর্ক করে দিতে পারে। দেখা গেছে প্রেমের রোমাঞ্চকর এবং উত্তাল সময়গুলোতে মস্তিকের এ এলাকাগুলোর কাজ একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ভয় ভীতি কিংবা ‘ক্রিটিকালি’ চিন্তাকরার ব্যাপার স্যাপারগুলো পুরোপুরি লোপ পায় তখন। দুর্মুখেরা বলে, বেশি পরিমাণে গাঁজাভাঙ খেলেও নাকি ঠিক এমনটিই হয়’।
সম্পাদনায়ঃ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, সম্পাদক, জিরো টু ইনফিনিটি। (সংগৃহীত) 

ভালবাসা কি ?





কেউ যদি বলে আমায় ভালবাসা কি ? কেমন তার রং ? এই ভালবাসার কি রং হতে পারে তা আমার জানা নেই। আসলে ভালবাসার বর্ননা তার প্রকাশ ভঙ্গি একেক জনের কাছে একেক রকম। হৃদয়ের ক্যানভাসে ভালবাসাকে একেকজন একেক রং দিয়ে একেঁ থাকে। ভালবাসা আপেক্ষিক কিছু যা ছোঁয়া যায়না দেখা যায় না শুধু অনুভব করা যায়। কেউ বলে ভালবাসার রং নীল। কিন্তু আমি বলি এর প্রকৃত কোনো নির্দিষ্ট রং নেই। এটা বর্ণিল। তাকে যে পাত্রে রাখা হয় সে বর্ণই ধারন করে । এর রুপ, রস গন্ধ কিছুই নেই। আছে শুধু হরেক রকমের উপমা। ভালবাসা চারটি অক্ষরের একট মিষ্টি মধুর নাম। একটি হৃদয়ের আশা কিছু ত্যাগ করা কিছু গ্রহন করা। কিছু পাওয়া এবং কিছু হারানো। অফুরন্ত আনন্দ ও দুঃখ। ভালবাসা জীবনকে পুর্ন করে ; হাঁসায় এবং কাঁদায়। ভালবাসা হৃদয়ের অস্তিত্বকে বলে দেয় জীবন ভালবাসার জন্যই এবং ভালবাসা বলে দেয় মনের কথা। ভালবাসা হচ্ছে না বলা কিছু কথা। হৃদয়ের যন্ত্রনা। বুকের ভিতর একটি গোপন ব্যাথা। পাথরের বুকে ফুল ফুটানোর আশায় পথচেয়ে থাকা। অলস দুপুরে দিবাস্বপ্ন ; রাতে আকাশের পানে চেয়ে প্রিয় মুখ মনে করে ক’ফোঁটা অশ্রু ঝরে পড়া; আর তাকে দেয়া লাল গোলাপ। ভালবাসা নামক কোকিলটি কখনো চুপিসারে কানে কানে বলে দেয়—ভালবাসি শুধু তোমায়। শুধু উপলব্দি করতে পারি। ভালবাসা হচ্ছে শরতের সাদা কাশফুলের শুভ্র ছোঁয়া। ভালবাসা হচ্ছে গোলাপি মদের গ্লাস। ঠোটে শূন্যতার চুম্বন কখনো বা ব্যাথার নীল সোয়েটার ভিজে উঠে বুকের চাপ চাপ কষ্টের জলে। নির্দয় ভাবে বেঁচে থাকা।

ভালবাসা মানে কোনো শব্দ ছাড়াই অনেক কথা বলা। হাজার মাইল দূরে থেকেও যেনো কাছাকাছি থাকা। টেলিফোন ধরে ‘হ্যালো’ শুনে চুপ করে থাকা। একক অর্থে ভালবাসা আসলে কি কেমনই বা তার রং….. 



২৬৯ সালে ইতালির রোম নগরীতে সেন্ট ভ্যালেইটাইন'স নামে একজন খৃষ্টান পাদ্রী ও চিকিৎসক ছিলেন। ধর্ম প্রচার-অভিযোগে তৎকালীন রোমান সম্রাটদ্বিতীয় ক্রাডিয়াস তাঁকে বন্দী করেন। কারণ তখন রোমান সাম্রাজ্যে খৃষ্টান ধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ ছিল। বন্দী অবস্থায় তিনি জনৈক কারারক্ষীর দৃষ্টহীন মেয়েকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলেন। এতে সেন্ট ভ্যালেইটাইনের জনপ্রিয়তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে রাজা তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। সেই দিন ১৪ই ফেব্রুয়ারিছিল। অতঃপর ৪৯৬ সালে পোপ সেন্ট জেলাসিউও ১ম জুলিয়াস ভ্যালেইটাইন'স স্মরণে ১৪ই ফেব্রুয়ারিকে ভ্যালেন্টাইন' দিবস ঘোষণা করেন

 খৃস্টীয় এই ভ্যালেন্টাইন দিবসের চেতনা বিনষ্ট হওয়ায় ১৭৭৬ সালে ফ্রান্স সরকার কর্তৃক ভ্যালেইটাইন উৎসব নিষিদ্ধ হয়। ইংল্যান্ডে ক্ষমতাসীন উৎসব পিউরিটানরাও একসময় প্রশাসনিকভাবে এ দিবস উদযাপন করা থেকে বিরত থাকার জন্যে নিষিদ্ধ ঘোষনা করে। এছাড়া অস্ট্রিয়াহাঙ্গেরি ও জার্মানিতেবিভিন্ন সময়ে এ দিবস প্রত্যাখ্যাত হয়।

Friday, 21 February 2014

                                                                
                                                             
তোমার ভালোবাসা আজ ক্যামন আছে খোঁজ রাখো না, অন্য কারোর বুকে হয়ত ভালো আছো তুমি। সে ভালো নাই, যদি পারো এক বার চোখ বুজে ভেবে দেখো। আমি  দেখেছি আজ ও সে একা একা সবার আড়ালে  গিয়ে তোমার জন্য কান্না করে............এই কথা জেনে কি তোমার নিজের প্রতি ঘৃনা হয় না । 





Thursday, 20 February 2014



ভালোবাসা,

আনেক  দিন হল তোমার সাথে ভালো করে কথা বলা হয় না, আমার পর আনেক রাগ তোমার আমি জানি কিন্তু তোমাকে বুজতে দি না, কেন জানো তাহলে তোমার ওই মিষ্টি ভালোবাসা যে আমি মিস করবো। আজ জানো তোমার জন্য আনেক রাগ জমিয়ে রেখেছি, কেন তুমি এসে আমার সাথে ঝগড়া কর না। কেন আমাকে বুকে জরিয়ে ধরে বল না তুমি আনেক শয়তান,কুত্তা আমাকে শুধু কষ্ট দাও।

আনেক মিস করছি সোনা তোমাকে, আনেক তো কষ্ট দিলে তোমার জান কে, তোমার সাথে কথা বলার জন্য মনটা আনেক কান্না করছে, আমার কান্না তো সবাই শোনে তুমি কি শুনতে পাও না। জানি না আজ কেমন আছো, কথাই আছো, আমার কথা কি ভুলে গেছো। যদি ভুলে যাও তবে আমার কিছু বলার নাই।

যার কাছে আছো ভালো থাকো.......................................।

Wednesday, 19 February 2014




আমার জীবন এ আনেক রং দেখেছি,
কোথাও ভালোবাসার রং এর মত কষ্টের রং দেখিনি ।
এ রং কোন সমায় রক্ত কেও হার মানাই,
আমাদের ভালোবাসা আজ নাই কিন্ত........
দুই জন দুই দিকে আজ কিন্তু তার দাওয়া কষ্ট
রক্তের দাগ প্রতি রাতে লাল করে দ্যাই আমাকে ।

ভালোবাসা যদি এমন হত

 ভালোবাসা যদি এমন হত



  • কোন গাঞ্জাম থাকত না ।
  • কোন কান্না থাকত না ।
  • কোন বাধা থাকত না ।
  • সবাই ইজি ভাবে মেনে নিত সবার ফ্যামিলি ।
  • গার্ল ফ্রেন্ড এর মোবাইল কোন সমায় waiting না থাকত  ।
আর কি হলে ভালো হত বল তো ?
আমার ভালোবাসা কোথাই আছে, কামন আছে আমি জানি না, আজ তার কথা মনে করে আমার ভালোবাসার রঙ ব্লগ লেখা। তাকে বউ করে জীবন সঙ্গী করতে পারিনি, আজ থেকে তার দেওয়া কথা মনে করে ব্লগ লিখে যাব সব বার্থ প্রেমিক দের জন্য। আসা করি আমার লিখা সবার ভাল লাগবে।